ভিসা দিচ্ছে মাল্টা এম্বেসী-ফাইল জমা দিন | Malta Work Permit

ভিসা দিচ্ছে মাল্টা এম্বেসী-ফাইল জমা দিন | Malta Work Permit

মাল্টার ভিসা হচ্ছে এখন যারা ফাইল জমা দেবেন তাদেরকে খালি হাতে ফিরতে হবে না আপনারা সবাই জানেন বিশ্বব্যাপী সামার চলছে এই সামারে পর্যটন খাতে ব্যাপক কর্মী সংকট দেখা দেওয়ার কারণে মালটা এম্বাসি ভিসা দেওয়ার হার বাড়িয়ে দিয়েছে এটা নিঃসন্দেহে আমাদের সবার জন্য সুখবর মালটার ফাইল কোথায় কিভাবে আপনারা জমা দিলে খুব দ্রুত ভিসা পাবেন তা নিয়ে আলোচনা করব এই ভিডিওতে আর সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে বাংলাদেশের মাল্টার এম্বেসি কনস্যুলেট হওয়ার,

মালটা ইউরোপের 

একটি সেনজেনভুক্ত দেশ এই নিউজটি আপনারা সবাই জানেন যে নিউজটি আপনারা জানেন না সেটি হচ্ছে মালটা প্রচুর পরিমাণে ভিসা ইস্যু করছে আগেই বলেছি মালটার পর্যটন খাতে প্রচুর কর্মী সংকট থাকার কারণে তারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে এখন কথা হচ্ছে যে কাদের মাল্টার ভিসা হচ্ছে. 

যারা নিজে নিজে অথবা কোনো ভালো এজেন্সি ধরে ফাইল জমা দিয়েছিলেন তাদের ভিসা হচ্ছে কিন্তু ভাইজান যারা দালালদের হাতে ফাইল জমা দিয়েছিলেন তাদের বিচার হচ্ছেনা এই বিছানা হওয়ার পেছনে দুটি কারণ কোন কোন দালাল টাকা নিয়ে উধাও হয়ে গিয়েছে ফাইলেই জমা দেয়নি আর কোন কোন দালাল ভুলে ভরা একটি ফাইল জমা দিয়ে আপনাদের ভিসা পাওয়ার চান্স টাকে একেবারে তলানিতে নিয়ে গিয়েছে সব ভালো এজেন্সির সন্ধান দালালদের প্রত্যাখ্যান বিশেষ করে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ক্ষেত্রে আপনারা যারা নিজে নিজে ফাইল জমা দেন সে ক্ষেত্রে আপনারা ফাইলের মধ্যে ভুল করার সম্ভাবনা থাকে কম আর ঠিক সেই কারণে ভিসা পাওয়ার চান্স থাকে অনেক অনেক বেশি এই ভিডিওতে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট থেকে শুরু করে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া পর্যন্ত টোটাল প্রক্রিয়াটি আমি অতি অল্প সময়ে আপনাদের সামনে ডিসকাস করব আমি যে তথ্যগুলো দিব এই তথ্যগুলো কে আপনি কাজে লাগিয়ে খুব সহজেই মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাবেন মনে রাখবেন মালটার এম্বেসি থেকে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিতে হলে সর্বপ্রথম আপনাকে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট পেতে হবে তাহলে চলুন জেনে নেই মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার ! 

Malta Work Permit
Malta Work Permit

মালটার এম্বেসিতে 

আপনাদেরকে কি কি প্রশ্ন করে এবং তার উত্তর কি হবে এ নিয়ে আমার একটি ভিডিও আছে ডেসক্রিপশন বক্সে আমি লিংক দিয়ে দিব আপনারা যেমনটা জানেন যে বাংলাদেশের মাল্টার এমবিসি বা কনস্যুলেট হওয়ার কথা যদিও বিষয়টা এরকম না বাংলাদেশ বি এফ এস গ্লোবাল মাল্টার ফাইলগুলো জমা নেবে এই কার্যক্রমকে এখনো শুরু হয়নি যতক্ষণ পর্যন্ত না বাংলাদেশের ফাইল নেওয়া শুরু হবে ততক্ষণ পর্যন্ত আপনাদেরকে ভারতের নয়াদিল্লিতে মালদার এম্বেসিতে ফাইল জমা দিতে হবে বাংলাদেশের মাল্টার এম্বেসি বা কনস্যুলেট অথবা বাংলাদেশের বি এফ এস গ্লোবাল মালদার ফাইল জমা দেওয়ার সংক্রান্ত আপডেট তথ্য এই চ্যানেলে পাবেন আপনার সবকিছু যদি ঠিকঠাক থাকে ইন্টারভিউ যদি সফল ভাবে দিতে পারেন তাহলে এক মাসের মধ্যে পাওয়া যায় মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা গত পরশুদিন কলকাতার এক ভাই যিনি আমার সাবস্ক্রাইবার তিনি আমাকে ইমেইল করে জানিয়েছেন তিনি সম্প্রতি দিল্লি থেকে মাল ভিসা পেয়েছেন আরে সম্পূর্ণ কাজটি তিনি নিজে নিজে করেছিলেন তিনি যেহেতু ভিসা পেয়েছেন এবং তিনি বলছেন যে বিচার হার অনেক বেশি সো আপনারা আর দেরি না করে এক্ষুনি ফাইলটি জমা দেন এখন কথা হচ্ছে আপনার 

জন্য আমাদের কি কি ডকুমেন্ট লাগবে একেবারেই না হলে নয় এরকম এর ডকুমেন্টস এর কথা আমি বলছি প্রথমেই যে ডকুমেন্ট লাগবে সেটি হচ্ছে আপনার পাসপোর্ট যার মেয়াদ থাকতে হবে কমপক্ষে এক বছর দ্বিতীয় যে ডকুমেন্ট লাগবে সেটি হচ্ছে আপনার ছবি যার সাইজ হবে thirty-five মিলিমিটার বাইক মডিফাই মিলিমিটার এবং ব্যাকগ্রাউন্ড হবে সাদা তারপরের গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টটি হচ্ছে যদি থাকে এবং যদি লাগে তাহলে আপনার অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট তারপরে উল্লেখযোগ্য যে ডকুমেন্টের কথা বলব সেটি হচ্ছে যদি লাগে এবং যদি থাকে তাহলে শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট এখন আমি এমন একটি ডকুমেন্টস এর কথা বলছি যদি থাকে তাহলে আপনার খুব ভালো হয় আর সেটি হচ্ছে ড্রাইভিং লাইসেন্স তবে না থাকলে কোন সমস্যা নেই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে ডকুমেন্টের কথা বলব সেটি হচ্ছে ইউরোপিয়ান স্টাইল একটি সেলফি কিভাবে আপনারা নিজে নিজে একটি ইউরোপিয়ান স্টাইল তৈরি করবেন তার ভিডিও লিংক ডেসক্রিপশন বক্সে দিয়ে দিব তারপর যে ডকুমেন্টের কথা বলব সেটি হচ্ছে আপনার এনআইডি কার্ড এবার বলবেন না হলেই হবেনা এরকমের একটি ডকুমেন্ট এর কথা আর সেটি হচ্ছে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট মনে রাখবেন মাল্টার 

ওয়ার্ক পারমিটের আবেদন করার সময় 

আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগবে যদি অনেক দেশ আছে যেখানে ওয়ার্ক পারমিট আবেদনের ক্ষেত্রে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট লাগে না যদি আরো পরে লাগে আমি ছোট মানুষ গুলোর কথা বললাম এই ডকুমেন্টসগুলো দিয়ে অনলাইনে আবেদন করে আপনাকে মাল্টার একটি ওয়ার্ক পারমিট নিতে হবে যে ওয়েবসাইটে আবেদন করে আপনারা খুব সহজেই মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট পাবেন তার লিংক ডেসক্রিপশন বক্সে দিয়ে দিব আপনারা আপনাদের মোবাইল অথবা কম্পিউটার থেকে এই লিংকে ক্লিক করে খুব সহজে আবেদন করতে পারবেন অনলাইনে আবেদন করার এক থেকে দুই মাসের মধ্যে আপনার মালটা থেকে একটি ওয়ার্ক পারমিট পেয়ে যাবেন সাথে অবশ্যই একটি জব অফার লেটার থাকবে মাল্টা থেকে প্রাপ্ত ওয়ার্ক পারমিট সহজ অফার এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দিয়ে অনলাইনে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করার সময় ইন্টারভিউ দেওয়ার জন্য একটি অ্যাপার্টমেন্টে পাবেন অ্যাপয়েন্টমেন্ট এমাউন্ট আর এমব্যাসিতে আপনাকে সরাসরি উপস্থিত থাকতে হবে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ সেখানে আপনার একটি ইন্টারভিউ অনুষ্ঠিত হবে ভিউয়ার্স, 

কার কাছে ফাইল জমা দেবেন 

প্রথমে বলবো যদি আপনারা পারেন তাহলে নিজে নিজে আবেদন করে নিজে নিজে সব কিছু করার চেষ্টা করুন এক্ষেত্রে ভিসা চান্স প্রায় 99 শতাংশ থাকে আর যারা নিজে নিজে পারবেন না তারা ভালো এজেন্সি খুঁজুন সত্যি কথা বলতে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট প্রসেস করে এ রকম আরো অনেক ভালো এজেন্সি বাংলাদেশের রয়েছে যদিও বিভিন্ন জেলা শহরে ও বেশ ভালো এজেন্সি রয়েছে তারপরও আমি বলব ঢাকার কাকরাইল এবং পল্টনে খুবই ভালো মানের মাল্টার ভিসা প্রসেস করে প্রতিষ্টান আছে ভাই আপনাদেরকে একটু ঘর থেকে বের হয়ে খোঁজখবর নিয়ে ভালো এজেন্সি বের করতে হবে আপনি যদি ঘর থেকে বের হন আপনি যদি একটু সময় দেন তাহলে অবশ্যই ভালো এজেন্সির সন্ধান পেয়ে যাবেন তবে ভাইজান ভুলেও আপনার দালালদের কাছে কোন ফাইল জমা দিবেন না এতে আপনার টাকা গুলো হারানোর ভয় থাকে এবং আপনার মূল্যবান নষ্ট হবে ভাই নিজে নিজে যদি প্রসেস করেন তাহলে মাল্টার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে আপনার খরচ হবে টোটাল 2 লক্ষ টাকা আর দালাল যদি ধরেন তাহলে 16 লক্ষ টাকা দেখবেন টাকাও নাই ভালো নাই আর এজেন্সি যদি ধরেন তাহলে তারাও প্রায় 16 লক্ষ টাকায় নেবে বাট আপনি তার আগামাথা খুঁজে পাবেন না 






Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url